আজ রবিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও রেজিস্ট্রেশন কমপ্লেক্সে ‘বঙ্গবন্ধু গ্যালারি’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের কুশিলবদের চিহ্নিত করতে যে কমিশন গঠিন করা হবে তা অবশ্যই নিরপেক্ষ হবে। দেশের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে এই কমিশন গঠন করা হবে।’
অনুষ্ঠানে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, নিবন্ধন অধিদফতরের মহাপরিদর্শক শদীদুল আলম ঝিনুক, আইন ও বিচার বিভাগের যুগ্ম-সচিব বিকাশ কুমার সাহা, সলিসিটর রুনা নাহিদসহ নিবন্ধন অধিদপ্তরের সকলস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
বক্তব্যের আগে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক নিবন্ধন অধিদপ্তর প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘দীর্ঘদিন ইনডেমনিটি নামক কালো আইন দ্বারা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। জননেত্রী শেখ হাসিনা এই কালো আইন বাতিলের মাধ্যমে তার পিতা-মাতাসহ আপনজনদের হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন করেছেন। এই হত্যাকাণ্ডের বিচারে দণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ খুনি বিদেশে পালিয়ে আছেন। তাদের ফিরিয়ে এনে আদালতের রায় কার্যকর করার সবরকম চেষ্টা চালানো হচ্ছে। পলাতক পাঁচ খুনির ফাঁসির রায় কার্যকর না করা পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশের জনগণ ক্ষ্যান্ত হবে না।’